০৩:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ-হত্যার ঘটনায় আটক সঞ্জয়ের ‘পলিগ্রাফ পরীক্ষার’ অনুমতি

রিপোর্টার
  • সময় : ০৭:৪৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩২ বার দেখেছে

ধর্ষণ-হত্যার প্রতিবাদে স্লোগান লেখা হচ্ছে। কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে, ১৯ আগস্ট ২০২৪ছবি : রয়টার্স

ভারতের কলকাতায় আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় সন্দেহভাজন সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছেন শিয়ালদহ আদালত। ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (সিবিআই) করা আবেদনটি গতকাল সোমবার মঞ্জুর হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে কেউ মিথ্যা কথা বলছেন কি না, তা শনাক্ত করার জন্য পলিগ্রাফ পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।

৯ আগস্ট উত্তর কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সভাকক্ষে এক নারী চিকিৎসকের মরদেহ পাওয়া যায়। দীর্ঘ ৩৬ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন শেষে ওই দিন রাতে তিনি সেখানে বিশ্রাম নিতে গিয়েছিলেন। ৩১ বছর বয়সী ওই নারী চিকিৎসকের মরদেহটি ছিল রক্তাক্ত, শরীরের নানা জায়গায় জখমের চিহ্ন ছিল। ময়নাতদন্তে বলা হয়েছে, ওই নারী চিকিৎসককে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছিল। তাঁর শরীরের বাইরের অংশে ১৬টি ও ভেতরে ৯টি ক্ষতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। যৌন নির্যাতনেরও আলামত পাওয়া গেছে।

ট্যাগ :

শেয়ার করুন

কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ-হত্যার ঘটনায় আটক সঞ্জয়ের ‘পলিগ্রাফ পরীক্ষার’ অনুমতি

সময় : ০৭:৪৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪

ধর্ষণ-হত্যার প্রতিবাদে স্লোগান লেখা হচ্ছে। কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে, ১৯ আগস্ট ২০২৪ছবি : রয়টার্স

ভারতের কলকাতায় আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় সন্দেহভাজন সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছেন শিয়ালদহ আদালত। ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (সিবিআই) করা আবেদনটি গতকাল সোমবার মঞ্জুর হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে কেউ মিথ্যা কথা বলছেন কি না, তা শনাক্ত করার জন্য পলিগ্রাফ পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।

৯ আগস্ট উত্তর কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সভাকক্ষে এক নারী চিকিৎসকের মরদেহ পাওয়া যায়। দীর্ঘ ৩৬ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন শেষে ওই দিন রাতে তিনি সেখানে বিশ্রাম নিতে গিয়েছিলেন। ৩১ বছর বয়সী ওই নারী চিকিৎসকের মরদেহটি ছিল রক্তাক্ত, শরীরের নানা জায়গায় জখমের চিহ্ন ছিল। ময়নাতদন্তে বলা হয়েছে, ওই নারী চিকিৎসককে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছিল। তাঁর শরীরের বাইরের অংশে ১৬টি ও ভেতরে ৯টি ক্ষতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। যৌন নির্যাতনেরও আলামত পাওয়া গেছে।