০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কানে ইতিহাস সৃষ্টি করে ‘জাপানের স্টুডিও জিবলি’র স্বর্ণপাম জয়

রিপোর্টার
  • সময় : ১২:০২:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১২ বার দেখেছে

বিশ্বসিনেমার অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ আসর কান চলচ্চিত্র উৎসবের সেরা পুরস্কার ‘স্বর্ণপাম’। মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে নির্বাচিত সিনেমাগুলোর মধ্যে একটিকে এ স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

২০১৫ সাল থেকে কান চলচ্চিত্র উৎসবের প্রত্যেকটি আসরে সম্মানসূচক ‘স্বর্ণপাম’ দেওয়া হচ্ছে। চলচ্চিত্রে বিশেষ অবদানের জন্য এরই মধ্যে অনেকে সম্মানসূচক ‘স্বর্ণপাম’ লাভ করেছেন। এদের প্রত্যেককে বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে আয়োজকরা এ স্বীকৃতি দিয়েছেন।

কিন্তু এবার প্রথমবারের মতো সেই রীতিতে পরিবর্তন এনে সম্মানসূচক ‘স্বর্ণপাম’ কোনো প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হলো। জাপানের বিখ্যাত স্টুডিও জিবলি এ সম্মান লাভ করেছে।

‘স্টুডিও জিবলি’র তিন প্রতিষ্ঠাতা হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোকুমা শোতেন। ৪ দশকের বেশি সময় ধরে তারা সব বয়সী দর্শকদের নজরকাড়া অসাধারণ কিছু অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। এদের মধ্যে ইসাও তাকাহাতা প্রয়াত হয়েছেন।পালে দে ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে সোমবার (২০ মে) বিকেলে হায়াও মিয়াজাকির ছেলে গোরো মিয়াজাকি, স্টুডিও জিবলি, জিবলি মিউজিয়াম ও জিবলি পার্কের পক্ষ থেকে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম গ্রহণ করেন। তার হাতে এবারের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগের বিচারক প্যানেলে থাকা স্প্যানিশ পরিচালক হুয়ান আন্তোনিও বায়োনা এটি তুলে দেন।পুরস্কার ও বক্তব্য প্রদানের পর গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে হায়াও মিয়াজাকি নির্মিত ৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্য অ্যানিমেটেড সিনেমার প্রদর্শনী হয়েছে। এগুলো হচ্ছে ‘মেই অ্যান্ড দ্য কিটেনবাস’, ‘মিস্টার ডো অ্যান্ড দ্য এগ প্রিন্সেস’, ‘বোরো দ্য ক্যাটারপিলার’এবং ‘লুকিং ফর অ্যা হোম’।

ট্যাগ :

শেয়ার করুন

কানে ইতিহাস সৃষ্টি করে ‘জাপানের স্টুডিও জিবলি’র স্বর্ণপাম জয়

সময় : ১২:০২:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪

বিশ্বসিনেমার অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ আসর কান চলচ্চিত্র উৎসবের সেরা পুরস্কার ‘স্বর্ণপাম’। মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে নির্বাচিত সিনেমাগুলোর মধ্যে একটিকে এ স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

২০১৫ সাল থেকে কান চলচ্চিত্র উৎসবের প্রত্যেকটি আসরে সম্মানসূচক ‘স্বর্ণপাম’ দেওয়া হচ্ছে। চলচ্চিত্রে বিশেষ অবদানের জন্য এরই মধ্যে অনেকে সম্মানসূচক ‘স্বর্ণপাম’ লাভ করেছেন। এদের প্রত্যেককে বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে আয়োজকরা এ স্বীকৃতি দিয়েছেন।

কিন্তু এবার প্রথমবারের মতো সেই রীতিতে পরিবর্তন এনে সম্মানসূচক ‘স্বর্ণপাম’ কোনো প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হলো। জাপানের বিখ্যাত স্টুডিও জিবলি এ সম্মান লাভ করেছে।

‘স্টুডিও জিবলি’র তিন প্রতিষ্ঠাতা হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোকুমা শোতেন। ৪ দশকের বেশি সময় ধরে তারা সব বয়সী দর্শকদের নজরকাড়া অসাধারণ কিছু অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। এদের মধ্যে ইসাও তাকাহাতা প্রয়াত হয়েছেন।পালে দে ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে সোমবার (২০ মে) বিকেলে হায়াও মিয়াজাকির ছেলে গোরো মিয়াজাকি, স্টুডিও জিবলি, জিবলি মিউজিয়াম ও জিবলি পার্কের পক্ষ থেকে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম গ্রহণ করেন। তার হাতে এবারের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগের বিচারক প্যানেলে থাকা স্প্যানিশ পরিচালক হুয়ান আন্তোনিও বায়োনা এটি তুলে দেন।পুরস্কার ও বক্তব্য প্রদানের পর গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে হায়াও মিয়াজাকি নির্মিত ৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্য অ্যানিমেটেড সিনেমার প্রদর্শনী হয়েছে। এগুলো হচ্ছে ‘মেই অ্যান্ড দ্য কিটেনবাস’, ‘মিস্টার ডো অ্যান্ড দ্য এগ প্রিন্সেস’, ‘বোরো দ্য ক্যাটারপিলার’এবং ‘লুকিং ফর অ্যা হোম’।