১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বৃষ্টিতে বরিশালের বিভিন্ন সড়কে হাঁটুপানি

রিপোর্টার
  • সময় : ১০:৪৪:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৮ বার দেখেছে

কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে বরিশাল নগরীর বিভিন্ন এলাকা। এতে নগরীর বিভিন্ন স্থানে হাঁটুসমান পানি জমেছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা।

সোমবার (১৯ আগস্ট) সকাল থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জলাবদ্ধতা দেখা গেছে। বিশেষ করে বরিশাল নগরীর প্রাণকেন্দ্রে বটতলা থেকে চৌমাথা সড়ক, বগুড়া রোডের একাংশ, রাজাবাহাদুর সড়কসহ অলিগলিতে জলাবদ্ধতা দেখা গেছে।

এছাড়া নগরীর চৌমাথা সিএন্ডবি রোড সংলগ্ন কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি), শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বিএম কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও বৃষ্টির পানি জমে রয়েছে।

সিএনজি চালক শামিম বলেন, পানির কারেণে ব্যাটারি ও ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চালানো দুষ্কর হয়ে পড়েছে। পানি লেগে গাড়ি বিকল হয়ে যাচ্ছে। মোটরে পানি ঢুকে সমস্যা হওয়ায় তা সারাতে পকেট থেকে টাকা গুনতে হচ্ছে। তাছাড়া পানির কারণে রাস্তাঘাটে মানুষজনও কম, তাই আয়ও কমেছে।

বরিশাল নগরীর বটতলা এলাকার বাসিন্দা কালু জানান, যতই খাল খনন আর ড্রেন পরিষ্কার করুক, বটতলা থেকে চৌমাথা সড়ক সামান্য বৃষ্টিতেই তলিয়ে যায়। তাই বাসা থেকে বের হয়ে বাজারসহ সব কাজই হাঁটুপানির মধ্যে করতে হচ্ছে।

বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের জলানুসন্ধান বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম বলেন, সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বরিশালের কীর্তনখোলাসহ ৬টি নদীর পানি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এসব নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

ট্যাগ :

শেয়ার করুন

বৃষ্টিতে বরিশালের বিভিন্ন সড়কে হাঁটুপানি

সময় : ১০:৪৪:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪

কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে বরিশাল নগরীর বিভিন্ন এলাকা। এতে নগরীর বিভিন্ন স্থানে হাঁটুসমান পানি জমেছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা।

সোমবার (১৯ আগস্ট) সকাল থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জলাবদ্ধতা দেখা গেছে। বিশেষ করে বরিশাল নগরীর প্রাণকেন্দ্রে বটতলা থেকে চৌমাথা সড়ক, বগুড়া রোডের একাংশ, রাজাবাহাদুর সড়কসহ অলিগলিতে জলাবদ্ধতা দেখা গেছে।

এছাড়া নগরীর চৌমাথা সিএন্ডবি রোড সংলগ্ন কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি), শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বিএম কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও বৃষ্টির পানি জমে রয়েছে।

সিএনজি চালক শামিম বলেন, পানির কারেণে ব্যাটারি ও ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চালানো দুষ্কর হয়ে পড়েছে। পানি লেগে গাড়ি বিকল হয়ে যাচ্ছে। মোটরে পানি ঢুকে সমস্যা হওয়ায় তা সারাতে পকেট থেকে টাকা গুনতে হচ্ছে। তাছাড়া পানির কারণে রাস্তাঘাটে মানুষজনও কম, তাই আয়ও কমেছে।

বরিশাল নগরীর বটতলা এলাকার বাসিন্দা কালু জানান, যতই খাল খনন আর ড্রেন পরিষ্কার করুক, বটতলা থেকে চৌমাথা সড়ক সামান্য বৃষ্টিতেই তলিয়ে যায়। তাই বাসা থেকে বের হয়ে বাজারসহ সব কাজই হাঁটুপানির মধ্যে করতে হচ্ছে।

বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের জলানুসন্ধান বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম বলেন, সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বরিশালের কীর্তনখোলাসহ ৬টি নদীর পানি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এসব নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।